"বান্দরবান" ক্যাটাগরীর সকল আর্টিকেল
বান্দরবান লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
কর্ণফুলী নতুন ব্রীজের জয়েন্টে ত্রুটি, ঝুঁকি এড়াতে গতিরোধক!; পটিয়া; চট্টগ্রাম; চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা; চট্টগ্রাম-কক্সবাজার; বান্দরবান; কক্সবাজার; নতুন ব্রীজ; শাহ আমানত সেতু; কর্ণফুলী ব্রীজ; সেতু; সড়ক ও জনপথ; Patiya; Chittagong; Chattogram; Bandarban; Coxsbazar; Highway; Karnaphuli Bridge; Shah Amanat Bridge; China
কর্ণফুলী নতুন ব্রীজের জয়েন্টে ত্রুটি, ঝুঁকি এড়াতে গতিরোধক!

ভয়েস অব পটিয়া-স্পেশাল ডেস্কঃ দক্ষিণ চট্টগ্রাম, পাহাড়ী কন্যা বান্দরবান ও পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে সারাদেশে সড়ক নেটওয়ার্কে যুক্ত করেছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত তৃতীয় কর্ণফুলী তথা শাহ আমানত সেতু (নতুন ব্রীজ)। সম্প্রতি এই সেতুতে নতুন জটিলতা তৈরি হয়েছে।
সেতুর দক্ষিণ প্রান্তের এক্সপানশন জয়েন্টে দেখা দিয়েছে ত্রুটি। ত্রুটি ও ঝুঁকি চিহ্নিত করতে ইতোমধ্যে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশেষজ্ঞ দল সেতুটি পরিদর্শন করেছেন। সতর্কতার অংশ হিসেবে বিশেষজ্ঞ দলের পরামর্শে দুর্ঘটনা এড়াতে সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে গতিরোধক বসিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।

সহসাই যদি কোন স্থায়ী পদক্ষেপ নেয়া না হয় এ সেতুটিতে বড় ধরনের কোন জটিলতা তৈরি হয়ে, চট্টগ্রাম শহরের সঙ্গে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আট উপজেলা, পার্বত্য জেলা বান্দরবান ও পর্যটন নগরী কক্সবাজার তথা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যোগাযোগে ব্যাপক সমস্যা তৈরি হতে পারে। 

সেতুটির নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) বলছে, সেতুর দক্ষিণ অংশের এক্সপানশন জয়েন্টে ত্রুটি দেখা দিয়েছে।
চীনা প্রযুক্তিতে শত বছরের আয়ুষ্কাল নির্ধারণ করে নির্মিত সেতুটি ২০১০ সালে উদ্বোধনের ১১ বছর না যেতেই এই ধরনের ত্রুটি-ঝুঁকি কেন তৈরি হলো এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কেউ কথা বলতে রাজি হন নি। 
তবে সড়ক ও জনপথ চট্টগ্রাম বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা বলেন, ‘সেতুর এক্সপানশন জয়েন্টে কিছু ত্রুটি দেখা দিয়েছে। এগুলো মেরামতের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ সেতুর উপর পারাপারের সময় সব ধরনের গাড়ির গতি বেড়ে যায়। মূলত গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে আপাতত গতিরোধক বসানো হয়েছে।’ 

এদিকে শাহ আমানত সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে স্পিড র‌্যাম্পিং স্ট্রিপ (গতিরোধক) বসানোয় সেতু থেকে নামার সময় দক্ষিণ চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও কক্সবাজারগামী যানবাহনের জটলা তৈরি হয়েছে। যানবাহন চালকরা জানান, সেতু থেকে নামার সময় অনেকগুলো গতিরোধক দেওয়ার কারণে প্রতিবারই বাস কিংবা পণ্যবাহী ভারী যানবাহন ব্রেক চাপতে থাকলে আরও বেশি ঝুঁকির তৈরি হবে। এখন যানবাহনের গতি বেশি থাকলেও তা নিজের নিয়ন্ত্রণে নেমে যাচ্ছে। নামার সময় গতিরোধক থাকায় তাতে আরও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়বে বলে মন্তব্য করেন চালকরা। 

এদিকে যাত্রীরা জানান, গতিরোধকগুলো অতিক্রম করার সময় তীব্র ঝাঁকুনি তৈরি হয়। এর ফলে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বেন বয়স্ক ও প্রসূতি নারীরা। যার ফলো রোগী ও প্রসূতি মায়েদের বেশি দুভোর্গ পোহাতে হবে।
ইসলাম প্রচার করায় বান্দরবান পাহাড়ে জেএসএস সন্ত্রাসীদের হাতে খুন নও মুসলিম ইমাম ওমর ফারুক; বান্দরবান; রোয়াংছড়ি; তুলাছড়ি; পাহাড়; পার্বত্য চট্টগ্রাম; সন্ত্রাসী; পাহাড়ী সন্ত্রাসী; জেএসএস সন্ত্রাসী; জেএসএস; শান্তিবাহিনী; জনসংহতি সমিতি; সন্ত্রাসী সংগঠন, জঙ্গি; ঢাকা; সারাদেশ; ইসলামিক; চট্টগ্রাম; ইসলাম; দাঈ; ইসলামী দাঈ; ইসলাম প্রচারক; Bandarban, Hill tracts; Chittagong; Chattogram; Dhaka; Islamic Preacher; Islam; Bangladesh
ইসলাম প্রচার করায় বান্দরবান পাহাড়ে জেএসএস সন্ত্রাসীদের হাতে খুন নও মুসলিম ইমাম ওমর ফারুক

ভয়েস অব পটিয়া-পার্বত্য চট্টগ্রাম ডেস্কঃ ইসলাম প্রচার করায় বান্দরবানের রোয়াংছড়িতে নওমুসলিম এক ইমামকে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সন্ত্রাসীরা। 

শুক্রবার এশার নামায শেষ করে মসজিদ থেকে বের হলে তাকে গুলি করে হত্যা করে জেএসএস সন্ত্রাসীরা।

হত্যার শিকার নওমুসলিম ইমাম ওমর ফারুক ত্রিপুরা (৫৪) ইতিপূর্বে খ্রিষ্টান ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়েছিলেন। মুসলিম হওয়ার পর তিনি পাহাড়ে অমুসলিমদের মাঝে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতেন। তাঁর এ দাওয়াতী কাজের মাধ্যমে অনেক পরিবার স্ব-ইচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছেন। 

ওমর ফারুক ২০১৪ সালে খ্রিষ্টান ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন। বান্দরবানের রোয়াংছড়ির দুর্গম পার্বত্য এলাকা তুলাছড়িতে নওমুসলিম ওমর ফারুক নিজের জমিতে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করে ইসলাম চর্চা করতে শুরু করেন। এ কারণে পাহাড়ের উপজাতি সন্ত্রাসীরা একের পর এক তাঁকে হত্যার হুমকি দিতে থাকে। কিন্তু ওমর ফারুক হত্যার হুমকি উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইসলামের দাওয়াতি কার্যক্রম অব্যহত রাখেন। তাঁর এই প্রচেষ্টায় শুধু নিজের পরিবার নয়, রোয়াংছড়ি এলাকায় তাঁর দাওয়াতে প্রায় ৩২টি উপজাতীয় পরিবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এ কারণে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা তাঁকে থামাতে গত ১৮ জুন শুক্রবার দিবাগত রাতে মসজিদ থেকে এশার নামাজ পড়ে ফেরার পথে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে বলে জানায় এলাকাবাসীরা। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

এ ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরাজ করছে শোকের ছায়া । তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানাচ্ছেন নেটিজেনরা। হত্যাকারী উপজাতি সন্ত্রাসীদের অনতিবিলম্বে শাস্তি দাবি করেছেন তারা। পাশাপাশি সরকার ও পাহাড়ে আইন-শৃংখলা ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিয়োজিত সদস্যদের প্রতি অনতিবিলম্বে এসব শান্তিবিনষ্টকারী দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি উপজাতি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জোর দাবি জানিয়েছেন নেটিজেনরা।

পটিয়া বাইপাস সড়কে দুর্ঘটনারোধে গতিরোধক চান স্থানীয়রা
পটিয়া বাইপাস সড়কে দুর্ঘটনারোধে গতিরোধক চান স্থানীয়রা 

ভয়েস অব পটিয়া-নিউজ ডেস্কঃ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়ায় বাইপাস সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে থাকলেও যান চলাচল শুরু হয়েছে। তবে সড়কটি মহাসড়কের একাধিক অংশের সাথে যুক্ত থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। পটিয়া পৌর সদরের ইন্দ্রপুল থেকে কচুয়াই ইউনিয়নের গিরিশ চৌধুরী বাজার পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃক নবনির্মিত ওই সড়কের প্রায় ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্র জানায়, শীঘ্রই সড়কটি উদ্বোধনের মাধ্যমে যান চলাচলের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হবে। তবে সড়কটি মহাসড়কের একাধিক অংশের সাথে যুক্ত থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি দুর্ঘটনার ঘটনাও ঘটেছে। তাই স্থানীয়রা সড়কের ওই সব স্থানে গতিরোধক স্থাপন এবং ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন।

পটিয়া পৌর সদরের উপর দিয়ে বয়ে চলা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের অংশে দীর্ঘদিন ধরে যানজট লেগেই আছে। এতে বাসযাত্রী বিশেষ করে পার্বত্য জেলা ও কক্সবাজারগামী পর্যটকদের অনেক সময়ের অপচয় হয়।

জানা যায়, দক্ষিণ চট্টগ্রাম তথা পটিয়া-চন্দনাইশ-সাতকানিয়া-লোহাগাড়া হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত এশিয়ান এক্সপ্রেসওয়েতে যুক্ত হওয়ার জন্য চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক চার লাইনে উন্নীত করার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়, কিন্তু অদৃশ্য কারণে তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। যার ফলে মহাসড়কের পটিয়া পৌরসদরের অংশে ব্যাপক যানজট লেগেই থাকে। এদিকে এ সমস্যা দূরীকরণের জন্য পটিয়া পৌরসদরের ইন্দ্রপুল হতে পটিয়া পৌরদরের ইন্দ্রপুল হতে উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের গিরিশ চৌধুরী বাজার পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার বাইপাস সড়ক নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়।

২০১৬ সালের ১ জুন সওজ চট্টগ্রাম বিভাগীয় দপ্তরে পটিয়া বাইপাস সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হয়। ঢাকা র‌্যাব আরসি অ্যান্ড রিলেয়াবেল বিল্ডার্স নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সড়ক নির্মাণের সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে কার্যাদেশ পায়। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আনুষ্ঠানিকভাবে এ সড়কের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। প্রকল্প অনুযায়ী পটিয়া পৌরসভার ইন্দ্রপোল থেকে ভাটিখাইন-কচুয়াই ইউনিয়ন হয়ে গিরিশ চৌধুরীর বাজার এলাকায় মহাসড়কের সঙ্গে মেলবন্ধন রচনায় সড়কটির দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় ৫ কিলোমিটার। এতে ব্যয় ধরা হয় ৬২ কোটি টাকা। বাইপাস সড়ক প্রকল্পের জন্য ২৫ কোটি ৭৮ লাখ চার হাজার টাকা ব্যয়ে ৩৮.৬১৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। এ ছাড়া বাইপাস ছাড়া দোহাজারী সাঙ্গু সেতু পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও ৪৯টি বিপজ্জনক বাঁক সোজাকরণের লক্ষ্যে ভূমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন বাবদ আরো ১৮ কোটি ৬৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয় করা হয়। পরে নিয়োজিত ঠিকাদার অদৃশ্য কারণে চার বছরেও কাজ শেষ করতে না পারায় প্রকল্পটি বাতিল হওয়ায় পটিয়া বাইপাস নির্মাণ প্রকল্পটিও থমকে দাঁড়ায়। পরে এ প্রকল্প হতে ৬২ কোটি টাকার বরাদ্দে শুধু পটিয়ায় বাইপাস সড়ক নির্মাণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

উল্লেখ্য, তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালে বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ পটিয়া মনসার টেক থেকে দোহাজারী সাঙ্গু ব্রিজ পর্যন্ত ৯৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৬ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়। ওই বছর ২৫ জুন ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড (আইটিসিএল) নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ওই প্রকল্পের মধ্যে পটিয়া শহর এলাকাকে যানজটমুক্ত করার লক্ষ্যে পটিয়া ইন্দ্রপোল থেকে গিরিশ চৌধুরী বাজার পর্যন্ত ৫.০২ কিলোমিটার পটিয়া বাইপাস সড়ক নির্মাণ প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমানে সড়কটি চালু হলে পৌর সদরের পাইকপাড়া, ভাটিখাইন এবং কচুয়াই ফারুকীপাড়া এলাকায় দ্রুতগতির দূরপাল্লার যানবাহনগুলো চলাচল শুরু করায় মানুষ খুশি হলেও বাইপাস সড়কটির সংযোগস্থলে কোন ধরনের গতিরোধক-দিকনির্দেশক না থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন অনেকে।
ফারুকীপাড়া এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম ভয়েস অব পটিয়া’কে বলেন, ‘এ এলাকা বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কে যুক্ত হয়েছে। এর ফলে দ্রুতগতিতে গাড়ি চলাচলের ফলে যানবাহনগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে। যা দূর করতে ৩-৪টি পয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগ এবং গতিরোধক স্থাপন করা জরুরী।’

চট্টগ্রাম-দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের পটিয়া উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শাখাওয়াত হোসেন ভয়েস অব পটিয়া’কে বলেন, ‘পটিয়া বাইপাস সড়কের কাজ ইতোমধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ শেষ হয়েছে। সড়কের ৫ কিলোমিটারের মধ্যে প্রায় দুই কিলোমিটার কার্পেটিং কাজ করা হয়েছে। বাকি তিন কিলোমিটারের মেকার্ডাম কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে এ সড়ক দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে। আশা করি আগামী জুন মাসের নির্দিষ্ট কাজের মেয়াদের পূর্বেই অবশিষ্ট ১০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হবে। এতে এখানকার দীর্ঘদিনের যানজট যেমন নিরসন হবে, তেমনি পর্যটন নগরী কক্সবাজার ও পাহাড়ীকন্যা বান্দরবানের পর্যটক এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামের যাত্রী সাধারণের সময় এবং যাতায়াতের দূরত্বও কমে আসবে।’