"মুক্তিযুদ্ধ" ক্যাটাগরীর সকল আর্টিকেল
মুক্তিযুদ্ধ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক ক্ষমা প্রার্থনা চায় বাংলাদেশ; বাংলাদেশ; পাকিস্তান; ১৯৭১; মুক্তিযুদ্ধ; পাকিস্তানের বর্বরতা; পাকিস্তানের গণহত্যা; Liberation War; 1971, Bangladesh vs Pakistan; Genocide by Pakistan
একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক ক্ষমা প্রার্থনা চায় বাংলাদেশ

ভয়েস অব পটিয়া-ন্যাশনাল ডেস্কঃ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাওয়াসহ অমীমাংসিত দ্বিপক্ষীয় ইস্যুর সমাধানের গুরুত্ব উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ। 
সেই সাথে বাংলাদেশে আটকা পড়ে থাকা পাকিস্তানীদের প্রত্যাবাসন এবং সম্পদ ভাগাভাগির বিষয়টি নিষ্পত্তির করার আহবান জানিয়েছে বাংলাদেশ। 

আজ বৃহষ্পতিবার (০৭ জানুয়ারী) বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাই কমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলমের সাথে সাক্ষাৎ করলে বিষয়টি উত্থাপন করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। 
‘প্রতিমন্ত্রী হাই কমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলির সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক বাড়ানোর সরকারের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বৈদেশিক নীতি সম্পর্কে জানান। এই নীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দ্বিপক্ষীয় ব্যাপারে সম্পর্ক জোরদার করার প্রত্যাশায় রয়েছে বলে জানান তিনি। সেই সাথে সাফটা চুক্তিকে ব্যবহার করে, নেতিবাচক তালিকা শিথিল করে এবং বাণিজ্য বাধাগুলি অপসারণ করে আরও বেশি বাংলাদেশী পণ্যের প্রবেশাধিকার দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, বর্তমান বাণিজ্য ভারসাম্য পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছে।’

বৈঠকে পাকিস্তানের হাই কমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী পাকিস্তান সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলমকে শুভেচ্ছা জানান এবং তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সম্ভাব্য সকল ক্ষেত্রে তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন।

উল্লেখ্য, উভয় পক্ষ দুদেশের পররাষ্ট্র বিষয়ক যৌথ সভার আয়োজনের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। সেই সাথে বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে পাকিস্তানের হাই কমিশনারকে সব ধরনের সহযোগীতার আশ্বাস দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
স্বাধীনতার ৪৮ বছরেও পটিয়া সহ চট্টগ্রামের বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেই কোন উদ্যোগ; পটিয়া; চট্টগ্রাম; Patiya; Chittagong; Chattogram; রায়েরবাজার; মুক্তিযুদ্ধ; স্বাধীনতা; মুক্তিযোদ্ধা; রাজাকার; আল বদর; ১৯৭১; বুদ্ধিজীবী; শহীদ; স্মৃতিসৌধ
স্বাধীনতার ৪৮ বছরেও পটিয়া সহ চট্টগ্রামের বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেই কোন উদ্যোগ

ভয়েস অব পটিয়া-নিউজ ডেস্কঃ স্বাধীনতার ৪৮ বছর পার হতে চললেও পটিয়াসহ চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বধ্যভূমি সংরক্ষণ করতে পারেনি প্রশাসন। ইতিমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে অনেক স্মৃতিচিহ্ন। এজন্য প্রশাসনের সমন্বয়হীনতাকে দুষছেন মুক্তিযোদ্ধারা। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, নতুন প্রজম্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরতে শিগগিরই বধ্যভুমি সংরক্ষনের উদ্যোগ নেয়া হবে।

মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ সালে চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন বধ্যভূমি চিহ্নিত করার উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন। প্রাথমিকভাবে ৮৯টি স্থান চিহ্নিতও করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরররা বাঙ্গালীদের নৃশংসভাবে হত্যার পর যেসব স্থানে গণকবর দেয়া হয় তার মধ্যে পাহাড়তলীর বধ্যভূমি অন্যতম। সেটিও বেদখল হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন স্থান এবং বধ্যভূমি স্বাধীনতার ৪৮ বছরেও সংরক্ষণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা। তবে চট্টগ্রামের পটিয়া এবং আনোয়ারায় দু’টি বধ্যভূমি নির্মাণের প্রস্তাব তৈরীর কথা জানিয়েছে গণপূর্ত বিভাগ। প্রকল্প অনুমোদন না হওয়ায় এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণের কার্যকর কোন উদ্যোগ এখনো নেয়া যায়নি বলে জানায় গণপূর্ত বিভাগ। যদিও বধ্যভুমি সংরক্ষণে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।

দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে এসব স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার দাবী চট্টগ্রামবাসীর।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সগীর মোহাম্মদ স্যারকে গার্ড অব অনার; পটিয়া; চট্টগ্রাম; Patiya; Chittagong; Chattogram
বীর মুক্তিযোদ্ধা সগীর মোহাম্মদ স্যারকে ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করছেন পটিয়ার ইউএনও জনাব মোহাম্মদ রাসেলুল কাদের

ভয়েস অব পটিয়া-সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ একাত্তরের রনাঙ্গনের সেনানী বীর মুক্তিযোদ্ধা ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক জনাব সগীর মোহাম্মদ স্যারকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ মর্যাদা ‘গার্ড অব অনার’-এর মাধ্যমে বিদায় জানানো হয়। 

গতকাল (রবিবার) পটিয়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোহাম্মদ রাসেলুল কাদেরের নেতৃত্বে মরহুমের প্রতি ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করেন বাংলাদেশ পুলিশের একদল চৌকস সদস্য। 


বীর মুক্তিযোদ্ধা সগীর মোহাম্মদ স্যারকে গার্ড অব অনার
দীর্ঘদিনের কর্মস্থল প্রাণের আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রথম নামাযে জানাযা এবং মরহুমের গ্রামস্থ নাঈখাইন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দ্বিতীয় নামাযে জানাযার আনুষ্ঠানিকতা শেষে সগীর মোহাম্মদ স্যারকে তাঁর গ্রামের নাঈখাইনস্থ বাড়িতে দাফন করা হয়।


উল্লেখ্য গত শনিবার রাত ১১.৪০ ঘটিকার সময়  হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি ইন্তেকাল করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। 

দীর্ঘ ৩৫ বছর শিক্ষকতা শেষে  পটিয়া উপজেলাধীন ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় হতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি তাঁর চার ছেলে, তিন মেয়ে, অসংখ্য ছাত্র, শুভাকাঙ্খি, গুণগ্রাহী রেখে যান।


মরহুম এই বীরসেনানীর প্রতি ভয়েস অব পটিয়া’র পক্ষ থেকে জানাই শশ্রদ্ধ সালাম। মহান আল্লাহ তাঁর জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুক। আমীন।
বঙ্গবন্ধুর সহচর পটিয়ার মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিনের পরিবারের দিন কাটে অভাব-অনাহারে; পটিয়া; চট্টগ্রাম; Patiya; Chittagong; Chattogram; বঙ্গবন্ধু; শেখ মুজিব; মুক্তিযুদ্ধ; মুক্তিবাহিনী; মুক্তিযোদ্ধা; Bangabandhu; Sheikh Mujib; Muktijoddha; Mukti; Mukti bahini
বঙ্গবন্ধুর সহচর পটিয়ার মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিনের পরিবারের দিন কাটে অভাব-অনাহারে


ভয়েস অব পটিয়া-নিউজ ডেস্কঃ পটিয়ার মুক্তিযোদ্ধা মরহুম জালাল উদ্দিনের পরিবারের দিন কাটছে অভাব-অনটন-অনাহারে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিত মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন পটিয়া পৌরসভার উত্তর গোবিন্দারখীল অলি মিস্ত্রি বাড়ি স্থায়ী বাসিন্দা। 

স্বাধীনতা যুদ্ধের ৪৩ বছর পার হলেও এখনও মিলেনি এ মুক্তিযোদ্ধার মরনোত্তর স্বীকৃতি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, যুদ্ধকালীন সময়ে চট্টগ্রামের ১নং সেক্টর কমান্ডার সাবেক স্বররাষ্ট্র মন্ত্রী মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে স্বাধীনতা সংগ্রামে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন। ঐ সময় কালে মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন টিটিআর সরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি সরকারী দায়িত্ব পালনকালে মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করে ২৬ মার্চ ভোর রাতে ডাঃ নুরুন্নাহার কর্তৃক টেলিফোনে স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট রিসিভ করেন এবং সলিমপুর ষ্টেশন থেকে সমুদ্রে অবস্থিত জাহাজে মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। যাহা ১৯৯৯ সালে বিশিষ্ঠ কথা সাহিত্যিক, লেখক ও সাংবাদিক সামশুল হকের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রস্তুতি এবং বেতার ঘোষণা ইতিভুক্ত বইয়ে প্রকাশিত হয়। 

বাস্তব ইতিহাস ক্ষেত্রে দেখা যায় বর্তমানে অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা না হয়ে মুক্তিযোদ্ধা সেজে গেছে। যার ফলে বর্তমান আওয়ামী সরকারে বিভিন্ন সরকারী সুযোগ সুবিধা গ্রহন করলেও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার অনেক পরিবারের কেউ খোঁজ খবর কেউ রাখে না। এর মধ্যে মরহুম মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন আহমদ ১ জন। তার স্ত্রী, ৪ ছেলে ও ২ মেয়ে রয়েছে। এর মধ্যে ২ ছেলে মৃত্যুবরণ করে। ছোট মেয়েটির বিবাহ হলেও তারা খুব করুণ অবস্থায় দিনযাপন করছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারা বাংলাদেশে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তৈরি এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন সহ তার সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করে আসলেও কিন্তু কালের বিবর্তনে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে পটিয়ার উত্তর গোবিন্দারখীলের মরহুম মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন আহমদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কালের জীবন বৃত্তান্ত। 

মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন আহমদ ১৯৮৪ সালে সরকারী চাকুরী থেকে অবসর নেওয়ার পর ১৯৯০ সালে মৃত্যুবরণ করেন। সে সময় তার ছেলে মেয়েদেরকে স্বাধীনতার ঘোষণার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছিলেন। যার মাধ্যমে চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে মেজর জিয়াউর রহমানের পর এম.এ. হান্নান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। সরকারী উচ্চ মহল বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক ইতিহাস।

মুক্তিযোদ্ধা (মরহুম) মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন আহমদের স্ত্রী নূরজাহান বেগম, ছোট মেয়ে মোছাম্মৎ নূর জান্নাত বিনু আমাদের প্রতিবেদকের সাথে কথা বলার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন। ঐ সময় মুক্তিযোদ্ধা গোলাম কিবরিয়া বাবুল উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তাদের হাতে ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ একসাথে তাদের পিতার ছবি এবং প্রকাশিত সামশুল হকের বইটি। ঐ বইটির প্রতি লাইনে বৃহত্তর চট্টগ্রামের কয়েক শত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরা হয়েছে। 
তার পিতার নামটি দেখিয়ে দিয়ে নূর জান্নাত বিনু বলেন, ’এ জন্যই কী আমার পিতা জালাল উদ্দিন সহ ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত- ১০ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল? আমাদের কোথাও মাথা গোঁজার ঠায় নেই, অভাব অনটনে দিন কাটছে। দেশে অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেলেও আমার বাবা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হওয়া সত্বেও আমরা কোনদিন কিছুই পাইনি। অনেককেই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় শিক্ষা-চাকুরী সহ নানান সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছে সরকার। আমার মরহুম পিতা মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন আহমদ একজন খাঁটি দেশ প্রেমিক ও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আমরা চাই এ সরকারের আমলে তাঁর স্বীকৃতি’।
 
ঐ সময় মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিনের মেয়ে প্রতিবেদককে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘সাংবাদিক ভাই আপনি আমার পিতার সম্পর্কে একটু লিখুন। দেশের মানুষ জানুক আমার মরহুম পিতা জালাল উদ্দিন আহমদ কী অবদান রেখেছিল। আজ আমরা পথ হারা পথিক। এলোমেলোভাবে কাটছে আমাদের জীবন জীবিকা। এ বিষয়ে সরকারী উচ্চ পর্যায়ে তদন্ত করে আমাদের জন্য একটি ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট চিরকৃতজ্ঞ থাকিব।’